সংগঠনের লক্ষ্য ও নামকরণ
‘জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস’ এই আদর্শিক দৃষ্টিভঙির প্রতীক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীরউত্তম প্রবর্তিত একমাত্র রাষ্ট্রীয় দর্শণ ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’ বহুদলীয় গণতন্ত্র, উন্নত সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা এবং সুখি ও সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ বির্নিমাণ। বিশেষভাবে ১৯ দফা কর্মসূচী বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তথ্য ও প্রযুক্তির যথার্থ প্রয়োগ ভিত্তিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করত: মূলদল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র সহায়ক শক্তি হিসেবে এই সংগঠনের নাম বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল। ইংরেজীতে Bangladesh Nationalist Cyber Party. যা সংক্ষেপে বাংলায় উচ্চারিত হবে জাতীয়তাবাদী সাইবার দল এবং ইংরেজী সংক্ষেপ NCP । ১ আগষ্ট,২০১২ খ্রী: প্রতিষ্ঠিত তথ্য ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিএনপি’র সহায়ক শক্তি হিসেবে এই সংগঠনটির একটি কেন্দ্রীয় পরিষদ এবং প্রতিটি ইউনিট কমিটি ফোরাম নামে পরিচিত থাকবে এবং নিন্মোক্ত আঙ্গিকে প্রতিষ্ঠিত হবে। যেমন- জাতীয়তাবাদী সাইবার দল কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ, জাতীয়তাবাদী সাইবার দল, সিলেট মহানগর ফোরাম, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল, সৌদিআরব প্রবাসী ফোরাম, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল, পটুয়াখালী জেলা ফোরাম, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল, দেবীগঞ্জ উপজেলা ফোরাম, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ফোরাম এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল, রংপুর মেডিকেল কলেজ ফোরাম।
মূলনীতি:
‘জাতীয়তাবাদ, একতা, সংযোগ এবং দেশপ্রেম’ এই চারটি স্তম্ভের উপর ভিত্তি করে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীরউত্তমের রাষ্ট্রীয় দর্শণ ও আদর্শকে সদা প্রতিষ্ঠিত রাখাই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপির মূলনীতি।
অঙ্গীকার:
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপির প্রত্যেক সদস্য রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান প্রণীত বাংলাদেশের শ্বাশত রাজনৈতিক দর্শন ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’ এর ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধ ও ত্রিশ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে বিএনপির সহায়ক শক্তি হিসেবে সদা প্রস্তুত থাকা এবং প্রত্যেক সদস্যের উপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠা, সততা, আন্তরিকতা ও সাহসিকতার সাথে পালন করা।
কমিটি বিন্যাস:
অনুচ্ছেদ-৬ অনুযায়ী সংগঠনের স্তর বিন্যাস:
ক. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ
খ. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি উপদেষ্টা পরিষদ
গ. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা পরিষদ
ঘ. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি কেন্দ্রীয় সমন্বয় বোর্ড
ঙ. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত উপজেলা, জেলা, মহানগর, প্রবাসী, শহর/পৌর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইউনিট কমিটি সমূহ।
সংগঠনের ইউনিট(শাখা) কাঠামো:
অনুচ্ছেদ-১০ অনুযায়ী ইউনিট(শাখা) কমিটি সমূহের সাংগঠনিক কাঠামো-
ক. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের মহানগর/প্রবাসী ইউনিট(শাখা)কমিটি ৫০ জন কর্মকর্তা ও ৫১ জন সদস্যসহ মোট ১০১ সদস্য বিশিষ্ট হবে।
খ. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের জেলা ইউনিট(শাখা)কমিটি ৪০ জন কর্মকর্তা ও ১১ জন সদস্যসহ মোট ৫১ সদস্য বিশিষ্ট হবে।
গ. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইউনিট(শাখা)কমিটি ২০ জন কর্মকর্তা ও ১১ জন সদস্যসহ মোট ৫১ সদস্য বিশিষ্ট হবে।
ঘ. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের উপজেলা ইউনিট(শাখা)কমিটি ২০ জন কর্মকর্তা ও ১১ জন সদস্যসহ মোট ৩১ সদস্য বিশিষ্ট হবে।
ঙ. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের শহর/পৌর ইউনিট(শাখা)কমিটি ২০ জন কর্মকর্তা ও ১১ জন সদস্যসহ মোট ৩১ সদস্য বিশিষ্ট হবে।
সাংগঠনিক গঠনতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ ধারা ও নিয়মাবলী:
সাংগঠনিক সদস্যপদ:
অনুচ্ছেদ-৪ অনুযায়ী-
ক. সাংগঠনিক গঠনতন্ত্রের অনুচ্ছেদ ২ ও ৩ এ বর্ণিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে বিশ্বাস করে বাংলাদেশের যেকোন শিক্ষিত নারী-পুরুষ সংগঠনের নিয়ম-কানুন প্রতিপালনে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে দ্বি-বার্ষিক ৫০০.০০(পাঁচশত) টাকা চাঁদা প্রদান করতঃ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক নির্ধারিত সদস্য ফরমে প্রদত্ত ঘোষণাপত্রে দস্তখতপূর্বক কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত মহানগর/প্রবাসী/শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/জেলা/উপজেলা/শহর/পৌর শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অথবা আহবায়ক ও প্রথম যুগ্ম আহবায়কের সুপারিশক্রমে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের অনুমোদনের পর আবেদনকারী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের প্রাথমিক সাইবার সদস্য বলে গণ্য হবে।
খ. প্রত্যেক সাইবার সদস্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক নিদের্শিত নূন্যতম প্রশিক্ষণ ও নির্দেশ পালনে বাধ্য থাকবে।
গ. প্রত্যেক সাইবার সদস্য প্রাথমিক সদস্যপদ প্রাপ্ত হবার পর দলের সাইবার প্লাটফর্মে (ফেসবুক/টুইটার) সাংগঠনিক কার্যক্রমের সন্তোষজনক পর্যবেক্ষনে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ যে কোন সদস্যকে সংগঠনের স্থায়ী সদস্যপদ প্রদান করবে। সকল স্থায়ী সদস্যই কেবল সংগঠনের কোন স্তরের কর্মকর্তা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
ঘ. প্রত্যেক সাইবার সদস্যই কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত মহানগর, প্রবাসী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, জেলা, উপজেলা ও শহর/পৌর ফোরাম তহবিলে প্রতিবছর ১০০.০০(একশত) টাকা প্রদান সাপেক্ষে সদস্যপদ (প্রাথমিক ও স্থায়ী) নবায়নযোগ্য।
ঙ. বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পরিত্যাগকারী বা রাষ্ট্রীয়ভাবে নাগরিকত্ব বাতিলকৃত ব্যক্তি, দলীয় মূলধারার বাহিরে অন্য কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য, সংগঠনের নীতি-আদর্শ বিরোধী কর্মকান্ড ও শৃঙ্খলাভঙ্গ এবং ব্যক্তিগত জীবনে নৈতিকতা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত ব্যক্তি সদস্যপদের অযোগ্য।
চ. বিশেষক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সিদ্ধান্তক্রমে যে কাউকেই সদস্যপদ প্রদান করা যাবে।
ছ. ইংরেজি বছরের ১৬ ডিসেম্বর থেকে দ্বিতীয় বছরের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রত্যেক সাইবার সদস্যের (প্রাথমিক ও স্থায়ী) সদস্যপদ বলবৎ থাকবে এবং মেয়াদান্তে এই অনুচ্ছেদের (ঘ) উপধারায় বর্ণিত হারে টাকা প্রদান করতঃ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক নবায়ন ফরমে দস্তখতপূর্বক সদস্যপদ নবায়ন করা যাবে।
আহবায়ক কমিটি:
অনুচ্ছেদ-১২ অনুযায়ী-
ক. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের কোন শহর/পৌর, উপজেলা, জেলা, মহানগর, প্রবাসী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ফোরামে কোন কারণে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা সম্ভব না হলে সেখানে একজন আহবায়ক ও তিনজন যুগ্ম আহবায়কের সমন্বয়ে উপজেলা মর্যাদা সম্পন্ন ইউনিটের জন্য ২১ সদস্য এবং জেলা মর্যাদা সম্পন্ন ইউনিটের জন্য ৩১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠন করা যাবে।
খ. আহবায়ক কমিটি দুই মাসের মধ্যে সম্মেলনের ব্যবস্থা করতে বাধ্য থাকবে। ব্যর্থ হলে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ সিদ্ধান্ত নেবে।
গ. কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের ক্ষেত্রে দলীয়(বিএনপি) চেয়ারপার্সন একজনকে আহবায়ক করে একটি আহবায়ক কমিটি করে দিবেন।
কেন্দ্রীয় সমন্বয় বোর্ড:
অনুচ্ছেদ-২০ অনুযায়ী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতি একজন, সাধারণ সম্পাদক, প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সভাপতি (পদাধিকার বলে) মনোনিত একজন কর্মকর্তার সমন্বয়ে সাত সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় সমন্বয় বোর্ড গঠিত হবে। সভাপতি প্রয়োজনে বোর্ডের অপর ছয় সদস্যের সাথে আলোচলাক্রমে সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারবেন। কিন্তু কোন অবস্থায় বোর্ডের সদস্য সংখ্যা জোড় এরং তের জনের বেশী হবে না। এই বোর্ড সংগঠনের জরুরী ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। প্রয়োজনে দলীয়(বিএনপি) চেয়ারপার্সনের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে পরামর্শ নেবেন।
এনসিপি প্রবাসী ইউনিটঃ
অনুচ্ছেদ-১৯ অনুযায়ী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলে লক্ষ্য, আদর্শ ও গঠনতন্ত্রের ১,২ এবং ৩ অনুচ্ছেদের প্রতি বিশ্বাসী বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত স্থায়ী বা অস্থায়ী বাংলাদেশী জনগোষ্ঠী এনসিপি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সিদ্ধান্তপূর্বক সে দেশের আইন অনুযায়ী প্রবাসী ইউনিট(ফোরাম) গঠন করতে পারবেন। যা গঠনতন্ত্রের ১০ অনুচ্ছেদের (ক উপধারায়) বর্ণিত মহানগর শাখার সমসংখক সদস্য বিশিষ্ট এবং সমমান মর্যাদা সম্পন্ন হবে।
*গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষা, সুখি-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণ, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নতুন ধারার রাজনীতি, আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ২০২৪এর গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক পরিস্থিতি নিয়ে করণীয় সম্পর্কে-
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দলের ৭ কর্মপন্থা প্রস্তাবনাঃ
১. বিএনপির ৩১ দফা, সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপরেখাঃ সংবিধান ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক সংস্কার এবং অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে রাষ্ট্র মেরামতে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখাকে সর্বাগ্রে কর্মপন্থায় নিয়ে এর প্রয়োজনীয়তা ও সুফল সম্পর্কে দেশবাসীকে ধারণা দেবে জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি
২. জিয়াউর রহমান বীরউত্তমের স্বপ্ন দর্শন, হবে বাস্তবায়নঃ ৭১’এর মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীরউত্তমের অগ্রণী ভূমিকা, স্বাধীনতার ঘোষণা এবংযুদ্ধ পরবর্তী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানবীর উত্তম প্রণীত বাংলাদেশের শ্বাশত রাজনৈতিক দর্শন ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’, বহুদলীয় গণতন্ত্র, উন্নত সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, সুখি-সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও ১৯ দফা কর্মসূচীসহ সকল স্বপ্ন দর্শন সম্পর্কে দেশবাসীকে অবগত করবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি।
৩. বেগম খালেদা জিয়ার আপোষহীন নেতৃত্ব, ইতিবাচক রাজনীতির অস্তিত্বঃ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি বিএনপি চেয়ারপার্সন আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইস্পাত কঠিন নেতৃত্বে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীরউত্তমের লালিত স্বপ্ন সুখি-সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও বাস্তবায়নের ধারাবাহিক চিত্র ও পরিকল্পনা সম্পর্কে দেশবাসীকে অবহিত করবে।
৪. তারেক রহমানের নতুন ধারার রাজনীতি, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের মূলনীতিঃ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্তৃক প্রবর্তিত নতুন ধারার রাজনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এবং আগামীর আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে মহাপরিকল্পনা সম্পর্কে নিয়মিত হালনাগাদ সংবাদ ও প্রচারসহ দেশব্যাপী জনমত নিশ্চিত করবে জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি।
৫. এনসিপি অনলাইন ভিত্তিক বিশেষ নির্বাচনী সেলঃ এনসিপি অনলাইন ভিত্তিক বিশেষ নির্বাচনী সেলের মাধ্যমে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনশত আসনে কেন্দ্রীয়ভাবে বিএনপি মনোনিত প্রত্যেক প্রার্থীর পক্ষে আসন ভিত্তিক অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিসহ সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাবে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে নির্দেশিত সকল মতামত ও পরামর্শ তাৎক্ষণিক সকল প্লাটফর্মের মাধ্যমে সরবরাহ করে নির্বাচনী এলাকায় ছড়িয়ে দিবে।
৬. সকল অপশক্তির মুখোশ, হবে প্রকাশঃ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি যেকোন অগণতান্ত্রিক ও অবৈধ সরকারের বিগত দিনের সকল দুর্নীতি, সন্ত্রাস, লুটপাট, গুম, হত্যা, অপহরণ, দলীয়করণ এবং ১৪, ১৮ এবং ২৪এর একতরফা প্রহসনের নির্বাচনসহ দেশ বিরোধী সকল চক্রান্তের নির্ভরযোগ্য নথি প্রকাশ এবংসকল অপশক্তির সম্ভাব্য ষড়যন্ত্র সম্পর্কে দেশবাসীকে সচেতন করবে।
৭. রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক সচেতনতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তা এবং ব্লাডব্যাংক গঠনঃ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি নিয়মিত রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক দুর্নীতি, মাদক ও জুয়া, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহসহ সকল সামাজিক ব্যাধির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলাসহ সকল সমাজসেবা মূলক কাজে সকলকে উদ্বুদ্ধ করবে। জাতীয়তাবাদী সাইবার দল-এনসিপি দেশব্যাপী সদস্যদের মধ্য থেকে ব্লাড ডোনার সংগ্রহ করে দেশের যেকোন জায়গায় যেকোন ব্যক্তির জরুরী রক্ত সেবা প্রদান করে যাবে।